
আপনার সন্তান কি মাদরাসায় পড়ে?

তাহলে “মাদ্রাসার ছাত্রদের প্যারেন্টিং” বইটি আপনার জন্য অপরিহার্য।

প্রতিবছর হাজার হাজার অভিভাবক তাঁদের সন্তানদের মাদ্রাসা বা ইসলামিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি করান—
হৃদয়ে একটাই আশা,
সন্তান হবে দ্বীন ও দুনিয়ার আলোয় আলোকিত, নাজাতের মাধ্যম।

কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে

এই বিশাল স্রোত থেকে কয়জন সত্যিকার অর্থে পৌঁছাতে পারে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে?
কতজন গড়ে ওঠে একজন

শায়খুল ইসলাম মুফতী তকী উসমানী,

ড. জাকির নায়েক,

মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী

কিংবা হাফিজুর রহমান সিদ্দিকীর মতো?

অনেকেই ২৫ পারা মুখস্থ করেও হারিয়ে যায় মাদ্রাসার পথ থেকে। এমনকি আলেম হওয়ার এক-দুই বছর আগেও কেউ কেউ হয়ে পড়ে পথভ্রষ্ট—এ ধরনের ঘটনা নিশ্চয়ই আপনার অজানা নয়।


আপনি কি জানেন, এই দীর্ঘ যাত্রাটাকে সফল করতে অভিভাবক হিসেবে আপনার কী করনীয়

এই বইটি সেই জ্ঞানের দরজাগুলোই খুলে দেবে।
আপনার অজানা অনেক প্রশ্নের উত্তর পাবেন এই বইতে।

কোন প্রতিষ্ঠান আপনার সন্তানের জন্য উপযুক্ত?
শুধুমাত্র ব্যয়বহুল প্রতিষ্ঠানেই যে লেখাপড়া ভালো বিষয়টা এমন নয়, আবার তাওফিক থাকা সত্ত্বেও কম বেতনে পড়ানোর প্রবণতাও কল্যাণকর নয়।

সন্তান মাদ্রাসায় যেতে না চাইলে আপনি কী করবেন?

পড়া না আগালে আপনার কী করণীয়?

পিছনের পড়া ভুলে গেলে আপনি কীভাবে তাকে সহায়তা করবেন?

হিফজ শেষ করার পর শিক্ষা কোন দিকে যাবে।

আবাসিক ছাত্র হলে কীভাবে দূর থেকে লেখাপড়ার মনিটরিং করবেন?

কিতাব বিভাগে পড়লে লেখা পড়ার অগ্রগতির খোঁজ খবর রাখবেন কীভাবে?

লেখাপড়ার পর আপনার সন্তানের ক্যারিয়ার কি হবে এটা নিয়েও আছেন আপনি মহা দুশ্চিন্তায় আমাদের বইয়ে পাবেন এ বিষয়ে বিস্তারিত ক্যারিয়ার গাইড লাইন।

কোনো প্রতিষ্ঠানে জেনারেল সাবজেক্টের গুরুত্ব আছে ।আবার কোনো প্রতিষ্ঠানে জেনারেল সাবজেক্টের গুরুত্ব নেই। কিন্তু আপনার সন্তানের জন্য কোনটা প্রয়োজন।


এই বইয়ে কুরআন-হাদীস এবং বরণ্য আলেমদের দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশন দেওয়া আছে যা আপনাকে অনেক বেশি সহযোগিতা করবে।

আপনার স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমরা আপনার সহযোগী হতে চাই।

আমাদের তৌফিক থাকলে বইটি আমরা আপনাকে হাদিয়া দিতাম কিন্তু সেটা সম্ভব হচ্ছে না তাই আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

Reviews
There are no reviews yet.